Wednesday, 29 August 2018
Thursday, 9 August 2018
ইনকিউবেটরে ডিমের ভিতর বাচ্চা মৃত্যুর কারন এবং সেই সমস্যা সমাধানের কিছু উপায়
ইনকিউবেটরে ডিমের ভিতর বাচ্চা মৃত্যুর কারন এবং সেই সমস্যা সমাধানের কিছু উপায় নিয়ে আজকের পোষ্ট টি লিখলাম।
অনেক খামারী ভাইয়েরা এই বিষয়টি নিয়ে খুব চিন্তিত, যাদের ইনকিউবেটর রয়েছে তারা সবাই এই সমস্যার সম্মক্ষীন হয়ে থাকে, অনেক খামারি ভাইদের অনুরোধে এই সমস্যার সামাধান নিয়ে কিছু লিখলাম।
ইনকিউবেটরে ডিমের ভিতর বাচ্চা বড় হয়েও বের হতে পারেনা, ডিমের ভিতর বাচ্চার মৃত্যুর অনেক কারনই থাকতে পারে, তবে যে কারনে বেশির ভাগ বাচ্চার মৃত্যু হয়, সেই কারন এবং সেই বিষয় গুলোর সমাধান গুলো আমরা জানবো।
ইনকিউবেটরে ডিমের ভিতর বাচ্চা বড় হয়েও বের হতে পারেনা, ডিমের ভিতর বাচ্চার মৃত্যুর অনেক কারনই থাকতে পারে, তবে যে কারনে বেশির ভাগ বাচ্চার মৃত্যু হয়, সেই কারন এবং সেই বিষয় গুলোর সমাধান গুলো আমরা জানবো।
প্রথম কারনঃ-ব্যক্টেরিয়া।
যে বিষয়টি বেশির ভাগ ইনকিউবেটর চালকেরা গুরুত্ব দেয়না সেটা হচ্ছে ব্যাক্টেরিয়া বা জিবানু, ইনকিউবেটরের ভিতর যদি নষ্ট ডিম রাখা হয় তবে সেই নষ্ট ডিম ভিতরে জন্ম নেয়া ব্যাক্টেরিয়া গুলো সুস্থ ডিমের ভ্রুনকে আক্রান্ত করে এবং সুস্থ ভ্রুনের মৃত্যুর কারন হতে পারে।
*এই সমস্যার সমাধানঃ-
ইনকিউবেটরককে জিবানু মুক্ত রাখতে ইনকিউবেটরে ব্যবহার উপযোগী জিবানু নাশক ব্যবহার করা হয়, তবে সেগুলো বেশ ঝুঁকিপূর্ণ এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ইনকিউবেটরে ডিম দেবার আগে ডিমকে জিবানু মুক্ত করা হয়, কিন্তু যে ডিম গুলোতে ভ্রুন থাকেনা বা যে ডিম গুলোর ভ্রুনের কোনো কারনে মৃত্যু হয় সেই ডিম গুলোর ভিতর পুণরায় ব্যাক্টেরিয়া জন্মাতে পারে।
*এক্ষেত্রে করনীয়ঃ- ডিম ক্যান্ডালিং করার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে নষ্ট ডিম গুলোকে বাছাই করে সেগুলো ইনকিউবেটরের ভিতর থেকে সরিয়ে ফেলা।
নষ্ট ডিম ইনকিউবেটর থেকে সরিয়ে ফেললে, ডিমের ভিতর বাচ্চা মৃত্যুর হার অনেক কমে যাবে, এবং তুলনামূলকভাবে হেচিংরেট বৃদ্ধি পাবে।
ইনকিউবেটরককে জিবানু মুক্ত রাখতে ইনকিউবেটরে ব্যবহার উপযোগী জিবানু নাশক ব্যবহার করা হয়, তবে সেগুলো বেশ ঝুঁকিপূর্ণ এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ইনকিউবেটরে ডিম দেবার আগে ডিমকে জিবানু মুক্ত করা হয়, কিন্তু যে ডিম গুলোতে ভ্রুন থাকেনা বা যে ডিম গুলোর ভ্রুনের কোনো কারনে মৃত্যু হয় সেই ডিম গুলোর ভিতর পুণরায় ব্যাক্টেরিয়া জন্মাতে পারে।
*এক্ষেত্রে করনীয়ঃ- ডিম ক্যান্ডালিং করার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে নষ্ট ডিম গুলোকে বাছাই করে সেগুলো ইনকিউবেটরের ভিতর থেকে সরিয়ে ফেলা।
নষ্ট ডিম ইনকিউবেটর থেকে সরিয়ে ফেললে, ডিমের ভিতর বাচ্চা মৃত্যুর হার অনেক কমে যাবে, এবং তুলনামূলকভাবে হেচিংরেট বৃদ্ধি পাবে।
দ্বিতীয় কারনঃ-
সঠিক আদ্রতার চেয়ে কম অথবা বেশি আদ্রতা।
আদ্রতা যদি প্রথমে বেশি থাকে,তাহলে হেচিংএর আগেই ডিমের ভিতর বাচ্চার মৃত্যু হতে পারে, অথবা খুব দুর্বল বাচ্চা জন্ম হতে পারে, সেই কারনে হেচার অপেক্ষা সেটারে আদ্রতা কম রাখতে হয়।
আবার হেচারে যদি আদ্রতা কম থাকে তবে ডিমের ভিতর বাচ্চা শুকিয়ে যায় এবং বের হতে পারেনা।
সেই কারনে সেটার এবং হেচারের জন্য আলাদা আদর্শ আদ্রতা রয়েছে।
সঠিক আদ্রতার চেয়ে কম অথবা বেশি আদ্রতা।
আদ্রতা যদি প্রথমে বেশি থাকে,তাহলে হেচিংএর আগেই ডিমের ভিতর বাচ্চার মৃত্যু হতে পারে, অথবা খুব দুর্বল বাচ্চা জন্ম হতে পারে, সেই কারনে হেচার অপেক্ষা সেটারে আদ্রতা কম রাখতে হয়।
আবার হেচারে যদি আদ্রতা কম থাকে তবে ডিমের ভিতর বাচ্চা শুকিয়ে যায় এবং বের হতে পারেনা।
সেই কারনে সেটার এবং হেচারের জন্য আলাদা আদর্শ আদ্রতা রয়েছে।
এই সমস্যার সমাধানঃ-
ডিমের ভিতরে তরল সঠিকভাবে শুকিয়ে, সঠিক সময়ে বাচ্চা বের করতে সঠিক আদ্রতা অনেক বড় ভুমিকা পালন করে।
সেই কারনে আদ্রতা সঠিক রাখার উপর নির্ভর করে ডিম থেকে সঠিক সময় খুব সহজে সুস্থ বাচ্চা বের হওয়া।
প্রথম থেকে হেচিংএর আগে পর্যন্ত সেটারের আদর্শ আদ্রতা হচ্ছে, ৪৫%থেকে ৫৫%এই আদ্রতায় বেশিরভাগ ডিম সঠিক পরিমানে শুকায়।
এবং হেচিংএর সময় ৬৫%এর উপরে আদ্রতা রাখা জরুরী, মনে রাখতে হবে হেচিংএর সময় আদ্রতা কম রাখার কোনো প্রয়োজন পড়েনা, তাই ৮০%-৮৫%রাখলেও সমস্যা নেই।
আদ্রতা সঠিক রাখতে পারলে হেচিংরেট অনেক বৃদ্ধি পাবে,মেনুয়েল আদ্রতা নিয়ন্ত্রিত ইনকিউবেটরে আদ্রতা নিয়ন্ত্রন যদি কঠিন হয় তবে যতটা সম্ভব সঠিক আদ্রতার কাছাকাছি আদ্রতা বজায় রাখতে হবে, তাহলে এই সমস্য অনেকটাই কমবে।
ডিমের ভিতরে তরল সঠিকভাবে শুকিয়ে, সঠিক সময়ে বাচ্চা বের করতে সঠিক আদ্রতা অনেক বড় ভুমিকা পালন করে।
সেই কারনে আদ্রতা সঠিক রাখার উপর নির্ভর করে ডিম থেকে সঠিক সময় খুব সহজে সুস্থ বাচ্চা বের হওয়া।
প্রথম থেকে হেচিংএর আগে পর্যন্ত সেটারের আদর্শ আদ্রতা হচ্ছে, ৪৫%থেকে ৫৫%এই আদ্রতায় বেশিরভাগ ডিম সঠিক পরিমানে শুকায়।
এবং হেচিংএর সময় ৬৫%এর উপরে আদ্রতা রাখা জরুরী, মনে রাখতে হবে হেচিংএর সময় আদ্রতা কম রাখার কোনো প্রয়োজন পড়েনা, তাই ৮০%-৮৫%রাখলেও সমস্যা নেই।
আদ্রতা সঠিক রাখতে পারলে হেচিংরেট অনেক বৃদ্ধি পাবে,মেনুয়েল আদ্রতা নিয়ন্ত্রিত ইনকিউবেটরে আদ্রতা নিয়ন্ত্রন যদি কঠিন হয় তবে যতটা সম্ভব সঠিক আদ্রতার কাছাকাছি আদ্রতা বজায় রাখতে হবে, তাহলে এই সমস্য অনেকটাই কমবে।
তৃতীয় কারনঃ-
সঠিক তাপমাত্রার চেয়ে কম তাপমাত্রা অথবা সঠিক তাপমাত্রার চেয়ে বেশি তাপমাত্রা।
সঠিক তাপমাত্রার চেয়ে কম তাপমাত্রা থাকলে বাচ্চা দেরিতে ফুটে এবং ডিমের ভিতর বাচ্চার মৃত্যুর সম্ভবনা বেশি থাকে।
সঠিক তাপমাত্রার চেয়ে যদি বেশি তাপমাত্রা থাকে তাতেও ডিমের ভিতর বাচ্চার মৃত্যুর সম্ভবনা থাকে।
*এই সমস্যা সমাধানের উপায়ঃ- সেটারের জন্য সঠিক তাপমাত্রা হচ্ছে ৩৭.৭এবং হেচারে তাপমাত্রা কিছুটা কম রাখতে হয় সেক্ষেত্রে হেচারে ৩৭.৪/৩৭.৫ডিঃসেঃ তাপমাত্রা ভালো, তবে হেচিংএর সময় সর্বদা লক্ষ রাখতে হবে কোনো ভাবেই যেনো অতিরিক্ত তাপমাত্রা না হয়।
তাপমাত্রা সঠিক রাখার পাশাপাশি খোয়াল রাখতে হবে যেনো সব ডিমে সমান তাপমাত্রা থাকে, তাহলে ডিমের ভিতরে বাচ্চা মৃত্যুর হার কমে আসবে।
সঠিক তাপমাত্রার চেয়ে কম তাপমাত্রা অথবা সঠিক তাপমাত্রার চেয়ে বেশি তাপমাত্রা।
সঠিক তাপমাত্রার চেয়ে কম তাপমাত্রা থাকলে বাচ্চা দেরিতে ফুটে এবং ডিমের ভিতর বাচ্চার মৃত্যুর সম্ভবনা বেশি থাকে।
সঠিক তাপমাত্রার চেয়ে যদি বেশি তাপমাত্রা থাকে তাতেও ডিমের ভিতর বাচ্চার মৃত্যুর সম্ভবনা থাকে।
*এই সমস্যা সমাধানের উপায়ঃ- সেটারের জন্য সঠিক তাপমাত্রা হচ্ছে ৩৭.৭এবং হেচারে তাপমাত্রা কিছুটা কম রাখতে হয় সেক্ষেত্রে হেচারে ৩৭.৪/৩৭.৫ডিঃসেঃ তাপমাত্রা ভালো, তবে হেচিংএর সময় সর্বদা লক্ষ রাখতে হবে কোনো ভাবেই যেনো অতিরিক্ত তাপমাত্রা না হয়।
তাপমাত্রা সঠিক রাখার পাশাপাশি খোয়াল রাখতে হবে যেনো সব ডিমে সমান তাপমাত্রা থাকে, তাহলে ডিমের ভিতরে বাচ্চা মৃত্যুর হার কমে আসবে।
চতুর্থ সমস্যাঃ-
পর্যাপ্ত অক্সিজেনের অভাব।
হেচিং এর সময় ডিমের ভিতর বাচ্চা বড় হয়ে যায়, তাই সেটারের তুলনায় হেচারে বাতাস প্রবাহ এবং অক্সিজেনের পরিমান বেশি রাখতে হয়, অক্সিজেন কম থাকলে ডিমের ভিতরে বাচ্চার মৃত্যু হতে পারে এবং ডিমের ভিতর থেকে দুর্বল বাচ্চা জন্ম হতে পারে।
এই সমস্যার সমাধানঃ- কার্বনডাইঅক্সাইড কন্ট্রোলার অথবা ছোট্ট একটা টাইমার ব্যবহার করা যেতে পারে, যে টাইমারের কাজ হাচ্ছে ১ঘন্টা বা ২ঘন্টা পর পর ৩/৪মিনিটের জন্য একটা কুলিং ফ্যন চালু করবে ঐ ফ্যনটা ইনকিউবেটরের ভিতর থেকে বাতাস বের করে দেবে, এতে বাহির থেকে বিশুদ্ধ অক্সিজেন ইনকিউবেটরের ভিতরে প্রবেশ করবে।
( ভিতরের বাতাস বাহিরে বের করে দিলে আদ্রতা কিছুটা কমতে পারে কিন্তু ফ্যনটা অল্প সময় চলবে তাই সেই আদ্রতা তেমন সমস্যা করবে না, তবুও যদি আদ্রতা কমে যায় তবে ইনকিউবেটর ভিতরে যে স্থান দিয়ে বাতাস প্রবেশ করে সেখানে একটা ভিজা কাপড় শুকাতে দিবেন এতে করে আদ্র বাতাস ভিতরে ঢুকবে।, ইনকিউবেটরের ধারন ক্ষমতার উপর ফ্যনের সাইজ নির্ভর করবে)
পর্যাপ্ত অক্সিজেনের অভাব।
হেচিং এর সময় ডিমের ভিতর বাচ্চা বড় হয়ে যায়, তাই সেটারের তুলনায় হেচারে বাতাস প্রবাহ এবং অক্সিজেনের পরিমান বেশি রাখতে হয়, অক্সিজেন কম থাকলে ডিমের ভিতরে বাচ্চার মৃত্যু হতে পারে এবং ডিমের ভিতর থেকে দুর্বল বাচ্চা জন্ম হতে পারে।
এই সমস্যার সমাধানঃ- কার্বনডাইঅক্সাইড কন্ট্রোলার অথবা ছোট্ট একটা টাইমার ব্যবহার করা যেতে পারে, যে টাইমারের কাজ হাচ্ছে ১ঘন্টা বা ২ঘন্টা পর পর ৩/৪মিনিটের জন্য একটা কুলিং ফ্যন চালু করবে ঐ ফ্যনটা ইনকিউবেটরের ভিতর থেকে বাতাস বের করে দেবে, এতে বাহির থেকে বিশুদ্ধ অক্সিজেন ইনকিউবেটরের ভিতরে প্রবেশ করবে।
( ভিতরের বাতাস বাহিরে বের করে দিলে আদ্রতা কিছুটা কমতে পারে কিন্তু ফ্যনটা অল্প সময় চলবে তাই সেই আদ্রতা তেমন সমস্যা করবে না, তবুও যদি আদ্রতা কমে যায় তবে ইনকিউবেটর ভিতরে যে স্থান দিয়ে বাতাস প্রবেশ করে সেখানে একটা ভিজা কাপড় শুকাতে দিবেন এতে করে আদ্র বাতাস ভিতরে ঢুকবে।, ইনকিউবেটরের ধারন ক্ষমতার উপর ফ্যনের সাইজ নির্ভর করবে)
পঞ্চম কারনঃ-
সঠিক আদ্রতা, সঠিক তাপমাত্রা এবং পর্যাপ্ত অক্সিজেন সকল ডিমে সমান ভাবে না পৌঁছানো।
সঠিক যত্নের কারনে একটি ডিম থেকে যেমন সুস্থ বাচ্চা বের হয় তেমনি, সঠিক যত্নের অভাবে কোনো ডিমের ভিতরে বাচ্চা মারা যেতে পারে,
তাই সব ডিমে সঠিক যত্ন নিশ্চিত করতে সকল ডিমে সমান আদ্রতা, সমান তাপমাত্রা এবং পর্যাপ্ত অক্সিজেন পৌঁছানো নিশ্চিত করতে হবে।
সঠিক আদ্রতা, সঠিক তাপমাত্রা এবং পর্যাপ্ত অক্সিজেন সকল ডিমে সমান ভাবে না পৌঁছানো।
সঠিক যত্নের কারনে একটি ডিম থেকে যেমন সুস্থ বাচ্চা বের হয় তেমনি, সঠিক যত্নের অভাবে কোনো ডিমের ভিতরে বাচ্চা মারা যেতে পারে,
তাই সব ডিমে সঠিক যত্ন নিশ্চিত করতে সকল ডিমে সমান আদ্রতা, সমান তাপমাত্রা এবং পর্যাপ্ত অক্সিজেন পৌঁছানো নিশ্চিত করতে হবে।
এই সমস্যার সমাধানঃ-
এক্ষেত্রে ইনকিউবেটরে যে স্থান গুলোতে আদ্রতা এবং তাপমাত্রা বেশি সেই স্থানে কুলিং ফ্যন লাগাতে হবে এবং যেদিকে তাপমাত্রা, আদ্রতা কম সেই দিকে ফ্যনের বাতাস প্রবাহিত করতে হবে, তাহলে সব ডিমে অনেকটা সঠিক যত্ন নিশ্চিত রাখা হবে।
উক্ত নিয়ম মেনে ডিম ফুটালে ডিমের ভিতর বাচ্চা মৃত্যুর হার অনেকটাই কমে আসবে।
এখনে ডিমের ভিতরে বাচ্চা মারা যাবার যতগুলো কারন আছে তার মধ্যে অন্যতম করন হচ্ছে হেচিংএর সময়ে ওভার ট্যম্পারেচার বা অতিরিক্ত তাপমাত্রা,এবং হেচিংএর সময় কম আদ্রতা থাকা, তাই ইনকিউবেটর অবশ্যই ওভার ট্যম্পারেচার কন্ট্রোল সিষ্টেম রাখতে হবে এবং হেচিংএর সময় আদ্রতা বাড়াতে হবে।
খামারি ভাইয়েরা ইনকিউবেটরের যে কোনো সমস্যার ব্যপার আমাকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন, আমি আমার সাধ্যমত মত চেষ্টা করবো সমস্যা সমাধানের পরামর্শ দেবার।
এক্ষেত্রে ইনকিউবেটরে যে স্থান গুলোতে আদ্রতা এবং তাপমাত্রা বেশি সেই স্থানে কুলিং ফ্যন লাগাতে হবে এবং যেদিকে তাপমাত্রা, আদ্রতা কম সেই দিকে ফ্যনের বাতাস প্রবাহিত করতে হবে, তাহলে সব ডিমে অনেকটা সঠিক যত্ন নিশ্চিত রাখা হবে।
উক্ত নিয়ম মেনে ডিম ফুটালে ডিমের ভিতর বাচ্চা মৃত্যুর হার অনেকটাই কমে আসবে।
এখনে ডিমের ভিতরে বাচ্চা মারা যাবার যতগুলো কারন আছে তার মধ্যে অন্যতম করন হচ্ছে হেচিংএর সময়ে ওভার ট্যম্পারেচার বা অতিরিক্ত তাপমাত্রা,এবং হেচিংএর সময় কম আদ্রতা থাকা, তাই ইনকিউবেটর অবশ্যই ওভার ট্যম্পারেচার কন্ট্রোল সিষ্টেম রাখতে হবে এবং হেচিংএর সময় আদ্রতা বাড়াতে হবে।
খামারি ভাইয়েরা ইনকিউবেটরের যে কোনো সমস্যার ব্যপার আমাকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন, আমি আমার সাধ্যমত মত চেষ্টা করবো সমস্যা সমাধানের পরামর্শ দেবার।
তথ্যসূত্র : BD টার্কি খামার
Sunday, 5 August 2018
Friday, 3 August 2018
Subscribe to:
Posts (Atom)